“অত্যাধুনিক ও উন্নত চিকিৎসা সেবার অঙ্গিকার” এ প্রত্যয়ে পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সর্বদা সঠিক রোগ নির্নয়ের জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তির ব্যবহারে তৎপর। তাই উত্তরবঙ্গে আমরাই সর্বপ্রথম নিয়ে এসেছি ‘এলার্জী প্রোফাইল টেস্ট‘। এ টেস্টের মাধ্যমে রক্ত থেকে ৬৩টি এলার্জেন সহ Total IgE নির্নয় করা হয়। এ টেস্টের মাধ্যমে আপনি নির্ণয় করতে পারবেন ধুলাবালি, নির্দিষ্ট খাবার, পোকামাকড় ও নিঃশ্বাস এর সঙ্গে গৃহীত এলার্জেন সমূহ।
ওষুধ দিয়ে অ্যালার্জির উপসর্গ দমানো যায়। কিন্তু সম্পূর্ণ সুস্থ করা যায় না। উপসর্গ কমাতে হলে অ্যালার্জির কারণ জানতে হবে। অ্যালার্জি টেস্ট করা প্রয়োজন। কোনো জিনিস যখন শরীরে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে দেয় তখন তাকে অ্যালার্জেন বলা হয়।
কাদের অ্যালার্জি টেস্ট করা প্রয়োজন-
বয়স্ক বা শিশু যেই হোক না কেন, যারা অ্যালার্জিতে আক্রান্ত যেমনঃ
- অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বা নাক দিয়ে পানি ঝরা
- এটোপিক ডার্মাটাইটিস বা ত্বকে চুলকানি
- আর্টিকেরিয়া বা ত্বকে ফুলে চাকা হয়ে যাওয়া
- অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস বা চোখ লাল হওয়া
অ্যালার্জি টেস্ট কেন প্রয়োজন
অ্যালার্জি টেস্ট নির্ধারণ করে দেয় রোগীর কীসে অ্যালার্জি হচ্ছে এবং কীসে অ্যালার্জির আশঙ্কা নেই। যদি নির্দিষ্ট অ্যালার্জেন শনাক্ত করা যায়, তাহলে রোগীর চিকিৎসার পরিকল্পনা করা সম্ভব। অ্যালার্জির উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে জীবন ধারায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব। শ্বাসতন্ত্রের সঙ্কোচন না থাকলে রোগীর ঘুম ভালো হয়, সর্দি পড়া কিংবা হাঁচি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ব্যায়াম করার শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস না থাকলে রোগী স্বাভাবিক জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।
তাই কোন চিকিৎসকের পরামর্শে কিংবা স্বেচ্ছায় নিশ্চিন্তে চলে আসুন পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-এ আপনার এলার্জী প্রোফাইল টেস্ট করানোর জন্যে।