এন্ডোস্কোপি কি, কেন ও কিভাবে করা হয়?

0

এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) কি?
এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) হচ্ছে চিকিৎসা সহায়ক পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি টিস্যু বা অভ্যন্তরীণ অঙ্গকে বিস্তারিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। এর মাধ্যমে চিকিৎসকগণ বড় ধরণের কোন অস্ত্রোপাচার (Surgery) ছাড়াই পরিপাকতন্ত্র, ফুসফুস বা মূত্রাশরেয়র মতো বিভিন্ন অঙ্গসমূহকে পর্যবেক্ষণ করা যায়। এন্ডোস্কোপি পরিচালনায় একটি দীর্ঘ, নমনীয় এবং পাতলা টিউব যা এন্ডোস্কোপ নামে পরিচিত, মূখ বা মলদ্বারের মতো শরীরের খোলা অংশের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এন্ডোস্কোপের একটি লাইট, ক্যামেরা, ইন্সট্রুমেন্ট পোর্ট এবং এর শেষে পানি ও বাতাসের জন্য একটি পোর্ট রয়েছে।

এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) কেন করা হয়?
এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) নানাবিধ কারনে করানো হয়। তার মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারন নিম্নে উল্লেখ করা হ’লো-

  • উপসর্গ ও রোগ নির্ণয়: শরীরের বিভিন্ন আভ্যন্তরিন অঙ্গসমূহের বিভিন্ন রোগ সঠিকভাবে নির্ণয়ের জন্য এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) করানো হয়ে থাকে। যেমন- পেটে ব্যথা হচ্ছে বা খাবার গিলতে সমস্যা হচ্ছে, এমন লক্ষণগুলোর পেছনের কারণ খুঁজে পেতে এন্ডোস্কোপি (Endoscopy) সহজ ও পরিচ্ছন্নভাবে সহায়তা করে।
  • চিকিৎসা ও ছোট-খাটো অস্ত্রপাচার- এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে সঠিক রোগ নির্ণয়ের মাধ্যমে সঠিক চিকিৎসা প্রদান করা যায়। কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য একটি ছোট-খাটো অস্রপাচার করা যায়। যেমন পরিপাকতন্ত্রের কিছু সমস্যার চিকিৎসায় একটি সংকীর্ণ খাদ্যনালী প্রশস্ত করা, রক্তপাত বন্ধ করার জন্য একটি রক্তনালী পুড়িয়ে ফেলা, কোন ফরেন পার্টিকেল অপসারন করা, পলিপ (শরীরের অস্বাভাবিক টিস্যু বৃ্দ্ধি) অপসারণ করা ইত্যাদি।
  • বায়োপসি- এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে কোন অস্বাভাবিক টিস্যু বা ভরের একটি ছোট নমূনা নিয়ে প্যাথলজিক্যাল টেস্টের জন্য সংশ্লিষ্‌ট পরীক্ষাগারে পাঠানো যায়। এটি অ্যানিমিয়া, প্রদাহ, রক্তপাত, ডায়রিয়া বা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল (পাচন) সিস্টেমের ক্যান্সারের মতো অবস্থাও সনাক্ত করতে সহায়তা করে।

কোন কোন লক্ষণে এন্ডোস্কোপি করানোর প্রয়োজন হতে পারে?
নিম্নলিখিত নানাবিধ কারনের এক বা একাধিন কারণ উপস্থিত থাকলে সাধারণত এন্ডোস্কোপি করানোর প্রয়োজন হতে পারে, যেমন-

  • গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল লক্ষণঃ পেটে ব্যথা, অম্লতা, রক্ত বমি, অ্যাসিড রিফ্লাক্স, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, মলে রক্ত, অব্যক্ত এবং হঠাৎ ওজন হ্রাস ইত্যাদি।
  • শ্বাসকষ্টের উপসর্গঃ খাবাব গিলতে অসুবিধা, থুতুতে রক্ত, দীর্ঘস্থায়ী কাশি, শ্বাস নিতে অসুবিধা, শ্বাসকষ্ট, ব্যথা বা শ্বাস-প্রশ্বাসে পরিশ্রশ ইত্যাদি।
    *পেশীর বিভিন্ন উপসর্গ- জয়েন্টে ব্যথা, নড়াচড়ায় সীমাবদ্ধতা, জয়েন্টের নড়াচড়ায় শব্দ, জয়েন্টের স্থানচ্যুতি ইত্যাদি।
  • মহিলা প্রজনন সিস্টেমের লক্ষণ- যোনী থেকে অস্বাভাবিক রক্তপাত, মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত, যোনী থেকে অস্বাভাবিক স্রাব, গর্ভধারণে অক্ষমতা, পেটের নিচের অংশে ব্যথা ইত্যাদি।

এন্ডোস্কোপি করার পূর্ব প্রস্তুতি বা করণীয়:

  • উপবাস বা না খেয়ে থাকা: পাচনতন্ত্রের এন্ডোস্কোপির জন্য, পদ্ধতির আগে ছয় থেকে আট ঘন্টা উপবাস প্রয়োজন। এই সময়কালে কিছু খাওয়া বা পান করা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ যাতে প্রক্রিয়া চলাকালীন পেট খালি থাকে।
  • ঔষধ পর্যালোচনা: রোগীর বর্তমান চলমান ঔষধগুলো নিয়ে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের সাথে আলোচনা করতে হবে। যদি একজন রোগী রক্ত পাতলা করার ওষুধ যেমন ক্লোপিডোগ্রেল বা ওয়ারফারিন ইত্যাদি গ্রহণ করেন, তবে রোগীকে পদ্ধতির কয়েকদিন আগে রক্ত পাতলা করার ওষুধ খাওয়া বন্ধ করতে বলা হতে পারে, কারণ রক্ত পাতলাকারী ওষুধগুলি রক্তপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। কোলন পরীক্ষার ক্ষেত্রে রোগীর অন্ত্র পরিষ্কার করার জন্য পদ্ধতির এক দিন আগে তাকে রেচক দেওয়া যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, সংক্রমণের সম্ভাবনা কমাতে আগে থেকেই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি নির্ধারণ করতে হয়।
  • আরামদায়ক পোশাক- রোগীকে আরামদায়ক পোশাক পরিধান করা উচিৎ, মহিলাদের গয়না এড়িয়ে চলতে হয়।
  • পরিবহনের পূর্বব্যবস্থাপনা- এন্ডোস্কোপি সম্পাদনের পরে সাধারনত কোন গাড়ী, মোটরসাইকেল ইত্যাদি ড্রাইভ করার অনুমতি দেয়া নাও হতে পারে। তাই পূর্বথেকেই রোগীকে বাড়ী নিয়ে যাওয়ার জন্য পরিবহন ব্যবস্থা নির্ধারিত থাকা বাঞ্ছনীয়।

এন্ডোস্কোপি কিভাবে সঞ্চালন করা হয়?

  • প্রয়োজনীয় প্রস্তুতীর পর রোগীকে তাদের পিঠে বা পাশে শুয়ে রাখা হয়। প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসের হার, রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন মনিটরিং করার জন্য শরীরের সাথে বিভিন্ন মনিটর সংযুক্ত থাকে।
  • রোগীকে শিথিল করতে ও প্রক্রিয়াটিকে আরামদায়ক করতে সাধারনত বাহুতে শিরা দিয়ে একটি উপশমকারী দেওয়া হয়। তারপর অ্যানেশেসিয়া দেওয়া হয়। প্রদত্ত অ্যানেশেসিয়া সাধারণ বা স্থানীয় হতে পারে। এন্ডোস্কোপ টিউব ঢোকানোর ক্ষেত্রে গলা অসাড় করার জন্য ডাক্তার মুখে অ্যানেশেসিয়া স্প্রে করতে পারেন।
  • অতপর এন্ডোস্কোপটি মুখের মধ্য দিয়ে বা নির্দেশিতভাবে একটি ছেদ দিয়ে দেওয়া হয়। মুখে ঢোকানো হলে, ডাক্তার রোগীকে গিলে ফেলতে বলা হবে। এই পদ্ধতির সময় কেউ গলায় সামান্য চাপ অনুভব করতে পারে, তবে কোন ব্যথা জড়িত হওয়া উচিত নয়। এন্ডোস্কোপ রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাসে হস্তক্ষেপ করবে না, যদিও এন্ডোস্কোপ একবার মুখের ভিতরে থাকলে রোগী কথা বলতে পারবেন না।
  • একবার এন্ডোস্কোপ খাদ্যনালীতে (খাদ্য পাইপ) চলে গেলে, ডাক্তার এন্ডোস্কোপের ডগায় থাকা ক্ষুদ্র ক্যামেরার সাথে সরাসরি সংযুক্ত মনিটরের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রে কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তা দেখবেন। যদি কোন অস্বাভাবিকতা দেখা যায়, ডাক্তার ভবিষ্যতে রেফারেন্সের জন্য এই চিত্রগুলি রেকর্ড করবে।
  • পাচনতন্ত্রকে স্ফীত করার জন্য এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে খাদ্যনালীতে মৃদু বায়ুচাপ দেওয়া যেতে পারে, এলাকাটির দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করে এবং এন্ডোস্কোপকে অবাধে চলাচল করতে দেয়। এতে ডাক্তারগণ পাচনতন্ত্রের ভাঁজগুলি পরীক্ষা করতে পারেন। এভাবে ইনভেসটিগেশন বা প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। টিস্যু নমুনা সংগ্রহ, পলিপ অপসারণ ইত্যাদির মতো প্রক্রিয়াগুলি সম্পাদন করার জন্য বিশেষ অস্ত্রোপচারের সরঞ্জামগুলি এন্ডোস্কোপের মাধ্যমে পাস করা যেতে পারে।
  • প্রক্রিয়া সম্পন্নের শেষে এন্ডোস্কোপ ধীরে ধীরে মুখের মাধ্যমে সরানো হয়। একটি আক্রমণাত্মক এন্ডোস্কোপির (invasive endoscopy) ক্ষেত্রে যা একটি ছেদনের মাধ্যমে করা হয়, ছেদগুলি পরে সেলাই করা হয় এবং একটি ড্রেসিং দেওয়া হয়।
  • অতঃপর রোগীকে পর্যবেক্ষণের জন্য রিকভারি রুমে পাঠানো হয়। রোগীকে সাধারণত প্রায় এক ঘন্টা এখানে থাকতে বলা হয় যাতে স্বাস্থ্যসেবা দল রোগীর উপর নজর রাখতে পারে। পুনরুদ্ধারের সময়কাল সঞ্চালিত পদ্ধতির উপর নির্ভর করে কম-বেশী হয়, তবে বেশিরভাগ ডায়াগনস্টিক এন্ডোস্কোপি পদ্ধতিতে রোগী সেদিনেই বাড়ি চলে যেতে পারেন। তবে রোগীকে এন্ডোস্কোপি সম্পাদনের পরে সাধারণত ২৪ ঘন্টা বিশ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়, কারণ রোগীর সতর্ক থাকা সত্ত্বেও সেডেটিভের প্রভাবের কারণে একজনের বিচার এবং প্রতিক্রিয়ার সময় প্রভাবিত হতে পারে।

এন্ডোস্কোপি কি খুব ঝুঁকিপূর্ণ?
না, এন্ডোস্কোপি একটি নিরাপদ রুটিন পদ্ধতি এবং এর ঝুঁকি খুব কম। তবে এন্ডোস্কোপি করানোর পর কোন কোন রোগী পেট ফুলে যাওয়া, ক্র্যাম্পিং, নিদ্রাহীনতার কারণে বিভ্রান্তির অনুভূতি, হালকা রক্তপাত, গলা ব্যথা, ছেন স্থানে (যদি করা হয়) হালকা ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এছাড়াও পাকস্থলী, খাদ্যনালী বা অন্ত্রের আস্তারণের ছিদ্র বা ছিঁড়ে যাওয়া, অভ্যন্তরীণ অঙ্গে আঘাত, ইনভেস্টিগেশন এলাকার সংক্রমন, অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ, এন্ডোস্কোপি সঞ্চালিত এলাকায় ক্রমাগত ব্যথা, পূর্ব-বিদ্যমান কোন অবস্থার কারণে কিছু জটিলতা দেখা দিতে পারে। এন্ডোস্কোপি সম্পাদনের পর এমন কোন সমস্য থাকলে উপসর্গ হিসেবে সাধারণত জ্বর, পেটে সাংঘাতিক ব্যথা, বুক ব্যথা, বমি, নিঃশ্বাসের দূর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অত্যধিক রক্তপাত, কাটা যায়গায় ব্যথা ও প্রদাহ, ছেদ থেকে স্রাব, গাঢ় রঙ্গের মল ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। যদি এসব উপসর্গগুলোর যে কোন এক বা একাধিক উপসর্গ দেয়া দেয়, তবে অনতিবিলম্বে সংশ্লিষ্ট ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

ডাঃ আবু শাহীন

0
dr.abu_shahin

মেডিসিন বিভাগের রোগীদের জন্য সু-খবর!

বরাবরের ন্যায় প্রতি শুক্রবার সকাল ৮:০০ টা থেকে রাত ৮:০০ পর্যন্ত (সরাসরি) এবং প্রতি রবিবার হতে বুধবার বিকাল ৩:৩০ থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত (টেলিমেডিসিন/ ভিডিও যোগাযোগের মাধ্যমে) চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন-

ডাঃ আবু শাহীন
এফসিপিএস (মেডিসিন)
এফএসিপি (ইউএসএ), এমআরসিপি (ইউকে)
সহযোগী অধ্যাপক রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী।

চেম্বারঃ পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

সিরিয়ালের জন্য মোবাইল নম্বর: ০১৮২২-৪৯২৪৯২

ঈদ-উল-আযহার ‍শুভেচ্ছা

0

আসসালামু আলাইকুম। তাকাব্বালাল্ল-হু মিন্না ওয়া মিনকুম।

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা-২০২৪ উপলক্ষ্যে সকলকে জানাই ঈদ শুভেচ্ছা। আপনাদের সকলের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা-২০২৪ উপলক্ষ্যে যথা নিয়মে পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এ আগামী ১৬-০৬-২০২৪ ইং তারিখ রবিবার হতে ১৮-০৬-২০২৪ ইং তারিখ মঙ্গলবার পর্যন্ত সাধারণ ছুটি পালিত হবে। উক্ত ছুটিকালীন সময় অত্র ক্লিনিকের সকল আউটডোর কার্যক্রম বন্ধ থাকবে, তবে ইনডোর কার্যক্রম নির্ধারিত রোষ্টার অনুযায়ী যথারীতি চালু থাকবে। পরবর্তী ১৯/০৬/২০২৪ ইং তারিক সকাল ৮:০০ ঘটিকা হতে ক্লিনিকের সকল কার্যক্রম যথারীতি চালু হবে ইনশাআল্লাহ।

ছুটি কালীন সময়ে সম্মানীত রোগী/জনসাধারণের সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দু:খিত।

দৈনন্দিন প্র্যাকটিশরত ডাক্তারগণের তালিকা

0

আলহামদুলিল্লাহ। পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ- অত্র জেলার একটি স্বনামধন্য চিকিৎসা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এখানে সপ্তাহের বিভিন্ন দিনে প্রায় অর্ধশতাধিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিভিন্ন বিভাগভিত্তিক সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা নিরবিচ্ছিন্নভাবে প্রদান করে চলেছেন। যার ধারাবাহিকতায় আজ ২১ মে, ২০২৪ ইং তারিখ মঙ্গলবার যে সকল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকবৃন্দ চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন, তার তালিকা সহ একটি চিত্র/ছবি সংযুক্ত করা হ’লো। এভাবে প্রতিদিন প্রতিদিনের চিকিৎসকবৃন্দের তালিকা পেতে আপনি নিয়মিত চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেইজে-

Padma Clinic & Diagnostic Centre

মহিলা জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন

0

. আপনি কি একজন মহিলা রোগী এবং আপনি কি ব্রেস্ট-এর সমস্যায় ভূগছেন?
. আপনি কি পাইলস, এনাল ফিশার, ফিস্টুলা বা মলদ্বারের যেকোন জটিল ও কঠিন সমস্যায় ভূগছেন?
. লজ্জা কিংবা সংকোচে কাউকে বলতে পারছেন না?
. আপনি কি মহিলা সার্জারী ডাক্তার খুঁজছেন?

তাহলে আপনার জন্যই পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এ রয়েছেন সংশ্লিষ্ট রোগের বিশেষজ্ঞ মহিলা জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন।
তাই যথা শীঘ্রই যোগাযোগ করুন:
পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।


পদ্মা ক্লিনিকে নিয়মিত প্রতি শুক্রবার সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রোগী দেখছেনঃ
ডাঃ সৈয়দা মোমেনা হোসেন নিশি
এমবিবিএস (আরএমসি) বিসিএস স্বাস্থ্য
এমএস ( বিএসএমএমইউ)
জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

সিরিয়াল ও অন্যান্য তথ্যের জন্যঃ
ফোন: ০২৫৮৮৮৯৩১৩৩
মোবাইল: ০১৭৩৮-৬৬৫৫৯৩, ০১৯৪১-৭৯৪৯৩১

স্বগৌরবে ১০ম বর্ষে পদার্পন করায় দুই দিন ব্যাপী ছাড় প্রদান

0

আলহামদু‌লিল্লাহ। মহান আল্লাহর অ‌শেষ মে‌হেরবানী ও সর্বস্ত‌রের জনসাধার‌ণের আন্ত‌রিকতায় “পদ্মা ক্লি‌নিক এন্ড ডায়াগন‌স্টিক সেন্টার” স্বাস্থ্য সেবা খা‌তে অনন্য এক সাফল্য নি‌য়ে স্ব‌গৌর‌বে ১০ম বছ‌রে পদার্পন কর‌ছে। তাই বাংলা নবব‌র্ষের এই শুভক্ষ‌ণে আজ ১৯ ও ২০ এ‌প্রিল-২০২৪ইং শুক্র ও শ‌নিবার দুই‌দিন ব্যাপী সকল প্রকার প্যাথলজিক্যাল টে‌স্টে (‌নিজস্ব ল্যাবের টেস্ট সমূহ) ৩০% (শতকরা ত্রিশ ভাগ) ছাড় প্রদান এবং র‌ক্তের গ্রুপ পরীক্ষা সম্পূর্ণ ফ্রি করা হ‌বে ইনশাআল্লাহ।

স্বাস্থ্য সেবায় আমা‌দের পা‌শে থাকার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।

ঈদ-উল-ফিতর-২০২৪ এর অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও সাধারণ ছুটি প্রসঙ্গ

0

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।

আসন্ন ঈদউলফিতর উপলক্ষে সবাইকে ঈদ শুভেচ্ছা তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম
এতদ্বারা সর্ব সাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ঈদল-ফিতর২০২ উপলক্ষে পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এ আগামী ০৯//২০২ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার হতে ১২//২০২ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার পর্যন্ত সাধারণ ছুটি পালিত হবে। অর্থাৎ পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর সাধারণ আউটডোর কার্যক্রম উক্ত ছুটি সময়ে বন্ধ থাকবে। তবে আগামী ১২//২০২ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার রোগী সাধারণের জরুরী আউটডোর সার্ভিস প্রদানের জন্য কিছু কিছু ডাক্তার/কনসালটেন্ট গণের চেম্বার খোলা থাকবে, যা পরবর্তীতে সোস্যাল মিডিয়া প্রচারণার মাধ্যমে জানায়ে দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ। আগামী ১২//২০২ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার এর আউটডোর কার্যক্রম সহ সাধারণ ছুটি কালীন সময়ের ইনডোর কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালনার জন্য বিশেষ রোষ্টার মতে বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারিগণকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

পরবর্তী ১৩//২০২৩ ইং তারিখ রোজ শনিবার হতে ক্লিনিকের সকল কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে গ্রীষ্মকালীন সময়-সূচী মোতাবেক অর্থাৎ আউটডোর সার্ভিসের সময় সকাল ৮:০০ হতে রাত্রি ৯:৩০ পর্যন্ত যথানিয়মে পরিচালিত হবে ইনশাআল্লাহ। রোগী সাধারণের সাময়িক অসুবিধার জন্য ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

চিকিৎসক গ্রেপ্তার: চেম্বারে রোগী দেখা ও অস্ত্রোপচার বন্ধ দেশজুড়ে

0

সূত্র: bangla.bdnews24.com

সেন্ট্রাল হাসপাতাল, ঢাকার চিকিৎসক ডা. শাহজাদী মুস্তার্শিদা সুলতানা ও ডা. মুনা সাহাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে গাইনি ও প্রসূতিবিদ চিকিৎসকদের সংগঠন অবস্টেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনিকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (ওজিএসবি) এ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিল গত শনিবার। চিকিৎসকদের এই কর্মসূচীর ফলে সোমবার এবং মঙ্গলবার কার্যত দেশের বেশিরভাগ মানুষ বেসরকারি পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা পাবেন না।

সম্প্রতি ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর নবজাতক ও প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় দুই চিকিৎসককে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সোম ও মঙ্গলবার দুদিন ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখা এবং অস্ত্রোপচার বন্ধ রাখছেন সারা দেশের গাইনি চিকিৎসকরা। গাইনি চিকিৎসকদের এই কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়েছে চিকিৎসকদের অন্যান্য সংগঠনগুলোও। অর্থাৎ চিকিৎসা খাতের প্রায় সব চিকিৎসক তাদের ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখা এবং অস্ত্রোপচার বন্ধ রাখবেন এ দুই দিন। ফলে সোম এবং মঙ্গলবার কার্যত দেশের বেশিরভাগ মানুষ চিকিৎসকদের ব্যক্তিগত চেম্বারে চিকিৎসা সেবা পাবেন না। তবে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা সেবা দেবেন বলে সংগঠনগুলোর তরফ থেকে জানানো হয়েছে।

সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. শাহজাদী মুস্তার্শিদা সুলতানা ও ডা. মুনা সাহাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে গাইনি ও প্রসূতিবিদ চিকিৎসকদের সংগঠন অবস্টেট্রিক্যাল অ্যান্ড গাইনিকোলজিক্যাল সোসাইটি অব বাংলাদেশ (ওজিএসবি) এ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেছিল গত শনিবার।

সোসাইটি অব সার্জন, বাংলাদেশের সভাপতি এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম সোমবার সকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সোমবার ও মঙ্গলবারের কর্মসূচিতে আমরা ওজিএসবির সঙ্গে একাত্মতা জানিয়েছি। সোম ও মঙ্গলবার ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখা বন্ধ রাখব। পাশাপাশি সেখানে কোনো ধরনের অস্ত্রোপচারও হবে না। এটা শুধু চেম্বারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা চালু থাকবে, অস্ত্রোপচারও হবে।”

বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, সোসাইটির সদস্যরা ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখা বন্ধ রাখবেন। তবে জরুরি পরিস্থিতে রোগী ফেরানো হবে না।

“আমরা কর্মসূচি পালন করব। কিন্তু গতকাল আমাদের মিটিং ছিল। সেখানে বলেছি জরুরি কোনো রোগী এলে তাকে চিকিৎসা দিতে হবে। সেটা চেম্বারে হলেও। এখন ডেঙ্গুর প্রকোপ চলছে এটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। ইমার্জেন্সি রোগী যেন এফেক্টেড না হয়, কিন্তু রুটিন কেইস দেখব না।”

চিকিৎসক সংগঠনগুলার নেতারা জানিয়েছেন, অনেক চিকিৎসক বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারেও রোগী দেখেন। সেসব চেম্বার বন্ধ থাকলে বেসরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হবে।

এখন পর্যন্ত সোসাইটি অব সার্জনস, বাংলাদেশ; বাংলাদেশ সোসাইটি অব মেডিসিন, বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসক সমিতি; মেডিকেল অনকোলজি সোসাইটি অব বাংলাদেশ; বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেস্থিসিওলজিস্টস ক্রিটিক্যাল কেয়ার অ্যান্ড পেইন ফিজিশিয়ান্স; অ্যাসোসিয়েশন ফর দি স্টাডি অব লিভার ডিজিজেস বাংলাদেশ; বাংলাদেশ কার্ডিয়াক সোসাইটি; সোসাইটি অব অটোলারিঙ্গোলজিস্ট অ্যান্ড হেড নেক সার্জনস অব বাংলাদেশ, সোসাইটি ফর মেডিকেল ভাইরোলজিস্টস, বাংলাদেশ; বাংলাদেশ একাডেমি অব প্যাথলজি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হেপাটোলজি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন একাত্মতা জানিয়েছে ওজিএসবির কর্মসূচির সঙ্গে।

কর্মসূচি নিয়ে এসব সংগঠন পৃথক বিবৃতি এবং সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সবগুলো সংগঠনের সদস্যদের প্রতি নির্দেশনাও মোটামুটি একইরকম। সংগঠনের সদস্যদের কর্মসূচি যথাযথভাবে পালনের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার দেশজুড়ে মানববন্ধন করেছেন গাইনি চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার কর্মবিরতির শেষে আবার বিএমএর সঙ্গে বসে পরবর্তী আন্দোলনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছে গাইনি চিকিৎসকদের সংগঠনটি।

যে ঘটনায় এই কর্মসূচি

স্বাভাবিক উপায়ে সন্তান জন্ম দিতে গত ৯ জুন সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন কৃমিল্লার প্রসূতি মাহবুবা রহমান আঁখি। সেখানে পরদিন অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তার সন্তানের জন্ম হয়। ওই নবজাতক সেদিনই মারা যায়। এরপর গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আঁখিকে পাশের ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; যেখানে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৮ জুন মারা যান তিনি।

এ ঘটনায় আঁখির স্বামী ইয়াকুব আলী চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে মামলা করলে পুলিশ সেন্ট্রাল হাসপাতালের দুই চিকিৎসক ডা. শাহজাদী মুস্তার্শিদা সুলতানা ও ডা. মুনা সাহাকে ১৫ জুন গ্রেপ্তার করে। এখনও তারা কারাগারে আটক আছেন। জামিন চেয়ে করা তাদের একাধিক আবেদন নাকচ করে দিয়েছে আদালত। কুমিল্লার গৃহবধু আঁখি সেন্ট্রাল হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

বিঃদ্রঃ পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সারা বাংলাদেশ ব্যাপী উপরোক্ত কর্মসূচীর সাথে একাত্মতা ঘোষনা করছে। তবে, সকল চিকিৎসক সংগঠনগুলোর সিদ্ধান্ত মোতাবেক ইমার্জেন্সি কোনো রোগী এলে আমরা তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করাব ইনশাআল্লাহ; কারন ইমার্জেন্সি রোগী যেন এফেক্টেড না হয়। কিন্তু রুটিন কেইস দেখা হবে না। সাধারন রোগীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

1

পদ্মা ক্লিনিক এণ্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর মেডিসিন কনসালটেন্ট ডাঃ আবু শাহীন, সহকারী অধ্যাপক (মেডিসিন), রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, রাজশাহী অদ্য ২৬ জুন ২০২৩ ইং তারিখ এসোসিয়েট প্রফেসর (সহযোগী অধ্যাপক) হিসেবে প্রোমোশন প্রাপ্ত হওয়ায় পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর সকল মালিক, চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারীগণের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

ডাঃ মোসাঃ হাজেরা খাতুন (সুমি)

0

নতুন সংযোজনঃ গাইনী বিভাগ

এখন থেকে প্রতিদিন (শুক্রবার ব্যতীত) বিকাল ৩টা হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এ গাইনী বিভাগ তথা স্ত্রী ও প্রসূতী রোগীদের নিয়মিত সুচিকিৎসা প্রদান করবেন-

ডাঃ মোসাঃ হাজেরা খাতুন (সুমি)
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমএস (গাইনী এন্ড অব্‌স)
স্ত্রী ও প্রসূতী রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

চেম্বারঃ
পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার
হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

রোগী দেখার সময়ঃ
প্রতিদিন (শুক্রবার বন্ধ) বিকাল ৩টা হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত

সিরিয়াল/যোগাযোগ এর জন্যঃ
ফোন নম্বর- ০২৫৮৮৮৯৩১৩৩
মোবাইল নম্বর- ০১৯৪১-৭৯৪৯৩১, ০১৭৩৮-৬৬৫৫৯৩

এছাড়াও পদ্মা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এ বরাবরের ন্যায় নিয়মিতভাবে স্ত্রী ও প্রসূতী রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করে চলেছেন- আমাদের গাইনী বিভাগের অন্যান্য চিকিৎসকবৃন্দ; যথা- ডাঃ নূর-এ-আতীয়া (লাভলী), ডাঃ মোসাঃ মোসফিকা কাওসারী (লিসা), ডাঃ রুখসানা পারভীন (লিমা), ডাঃ শাহানা পারভীন (রিতু)ডাঃ বিউটি বেগম

সকল ডাক্তার ও অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে নিয়মিত আপডেট পেতে ভিজিট করুনঃ
padmaclinic.net